আজ || মঙ্গলবার, ০৩ Jun ২০২৫
শিরোনাম :
  বাহরাইনে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে ৫৪-তম স্বাধীনতা দিবসের সংবর্ধনা       ফেনীর দাগনভূঞায় ছোট ফেনী নদীর আড়াআড়ি বাঁধ অপসারণ, জরিমানা       ফেনীর দাগনভূঞায় খামারীদের মাঝে ঘাস কাটার যন্ত্র ও সাইলেজ তৈরির উপকরণ বিতরণ       রাজাপুর ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর উদ্যোগে ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্ঠিত       দাগনভূঞায় জে.কে ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার বিতরণ       সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখেই বাহরাইনে ঈদুল ফিতর উদযাপন       শ্রমিকদের মাঝে ইফতার বিতরণ করেছেন কুমিল্লা প্রবাসী কল্যান ফোরাম বাহরাইন       বাহরাইনে আদনান গেইট কনস্ট্রাকশন কোম্পানির উদ্যোগে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ       দাগনভূঞায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা ও ইফতার       ফেনী ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন    
 


এ বছর বাড়ল চামড়ার দাম: নির্ধারণ করে দিল সরকার

অনলাইন ডেস্ক :

কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ করে দিল সরকার। এ বছর লবণযুক্ত প্রতি বর্গফুট গরুর চামড়ার দাম বাড়ানো হয়েছে ৫ টাকা। আর খাসি ও ছাগলে চামড়ার দাম বেড়েছে ২ টাকা। বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি চামড়ার এই মূল্য নির্ধারণের ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, এই বাড়তি দাম অনুযায়ী এ বছর ঢাকায় গরুর লবণযুক্ত চামড়ার প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা, যা গতবার ছিল ৩৫-৪০ টাকা। ঢাকার বাইরে গতবছর গরুর চামড়ার বর্গফুট প্রতি দাম ছিল ২৮ থেকে ৩২ টাকা। এ বছর তা ৩৩-৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মন্ত্রী জানান, খাসির লবণযুক্ত চামড়া প্রতি বর্গফুটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫-১৭ টাকা। গতবছর এই দাম ছিল ১৩ থেকে ১৫ টাকা। এ ছাড়া, বকরির চামড়ার বর্গফুট প্রতি দাম এ বছর ধরা হয়েছে ১২-১৪ টাকা। গতবছর এর দাম চিল ১০ থেকে ১২ টাকা।

নির্ধারিত দর বাস্তবায়নের জন্য ব্যবসায়ীদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, কোরবানির সঙ্গে ধর্মীয় মূল্যবোধ জড়িত। চামড়ার সঙ্গে মাদ্রাসা, মসজিদেও স্বার্থ জড়িত। এছাড়া চামড়ার টাকা গরিব মানুষের স্বার্থে যাবে। সেহেতু চামড়া যেন নায্য দামে বিক্রি হয় এবং কোথাও চামড়া নষ্ট না হয় সরকার তা নিশ্চিত করতে চাচ্ছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে অভিজ্ঞতা নির্ধারিত দরে চামড়া বিক্রি হয়নি।

টিপু মুনশি বলেন, চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতেই আমরা চামড়ার এ দাম নির্ধারণ করেছি। চামড়াশিল্পের মালিকদের কাছে আমার আবেদন, আপনারা এটা মেনে নিন। ওয়েট ব্লু রপ্তানিতে আমরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। তবে দাম না থাকার কারণে আমাদের এ সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে। যখন আমরা দেখব চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত হচ্ছে, তখন আমরা আর এটি রপ্তানি করার অনুমতি দেব না।


Top